স্থানীয় প্রবাসীরা জানিয়েছেন, দীর্ঘদিন ধরে ওমানে বসবাস করছিলেন তিনি। তবে ভিসার বৈধতা নিয়ে সমস্যার কারণে মৃত্যুর পর মরদেহ দেশে পাঠানো নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। আলী আহমদের বাবা সুরুজ আলী ও মা জহেরুন নেসা, আর দেশে থেকে পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করছেন তাঁর ভাই আলী আকবর।
প্রবাসী সহকর্মীরা জানান, বিষয়টি নিয়ে ইতিমধ্যেই স্থানীয় সংগঠন সিলেট কমিউনিটি অফ ওমান সক্রিয় হয়েছে এবং বাংলাদেশ দূতাবাস থেকেও সহযোগিতার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।
আলী আহমদের অকালমৃত্যুর খবরে শোকের ছায়া নেমে এসেছে তাঁর পরিবারে। প্রবাসী সমাজসহ স্বজনরা মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেছেন এবং মরদেহ দ্রুত দেশে পাঠানোর দাবি জানিয়েছেন।
0 মন্তব্যসমূহ